ভালে সে চন্দন চান্দ কামিনী মোহন ফাঁদ
আন্ধারেতে করিয়াছে আলা।
মেঘের উপর কিবা সদাই উদয় করে
নিশি দিশি শশী ষোল কলা।।
সই কিবা সেই নয়ান-নাচনি।
আঁখির হিলোলে মোর পরাণ পুতলী দোলে
দিতে চাহো যৌবন নিছনি।।
কিবা সে চূড়ার ঠাট দশ-নখ-চান্দ-নাট
অপরূপ বাঁশী বাজাইতে ।
হরইতে সেই মুখ মনে হয় যত সুখ
জিতে কি পারিয়ে পাশরিতে।।
কুলশীল যত ছিল মনে লাগে তাহা গেল
দেখিয়া বারেক সেই রূপ।
গোবিন্দদাসের চিতে ঐছন লাগয়ে
নব অনুরাগের স্বরূপ।।